কুয়েট : "কেউ র্যাগিং এর স্বীকার হয়ে আমাদের জানালে, আমরা ঘটনা তদন্ত করে অবশ্যই ব্যবস্থা নিব।"
র্যাগিং একটি সামাজিক অপরাধ।র্যাগিং এর ফলে শিক্ষার্থীদের শারিরিক ও মানসিক সমস্যা সৃষ্টি হয়। সম্প্রতি HSC-20 ব্যাচের ক্লাস শুরু হয়েছে।এক্ষেত্রে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিমত হলো, তারা শুরুতেই র্যাগিং এর স্বীকার হচ্ছে।র্যাগিং এর জন্য তাদের মানসিক সমস্যা হচ্ছে।
র্যাগিং বিষয়ে কুয়েট কর্তৃপক্ষের সাথে পাঠশালার পক্ষ থেকে কথা হয়েছে।কর্তৃপক্ষ বলেছেন, র্যাগিং এর বিপরীতে আমরা রয়েছি।কেউ র্যাগিং এর স্বীকার হলে আমাদের জানাবে আমরা ঘটনা তদন্ত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে প্রস্তুত।কর্তৃপক্ষ কিছু পরামর্শ দিয়েছেনঃ
- কোন শিক্ষার্থী হলে র্যাগিং এর স্বীকার হলে সে হল প্রভেস্ট কে বিস্তারিত জানাবে।প্রভেস্ট কে বিস্তারিত লিখিত আকারে জানাতে পারে অথবা মোবাইল ফোনে জানাতে পারে।এক্ষেত্রে পরিচয় গোপন রাখা যাবে।
- হল প্রভেস্ট উপযুক্ত ব্যবস্থা না নিলে অথবা হলের বাইরে র্যাগিং এর স্বীকার হলে বিষয়টি ছাত্র কল্যাণ পরিষদের পরিচালক স্যারকে জানাবে।স্যারকে, তোমরা লিখিত আকারে জানাতে পারে অথবা মোবাইল ফোনে জানাতে পারে।এক্ষেত্রে পরিচয় গোপন রাখা যাবে।
- কর্তৃপক্ষ বলেছেন,আমরা ঘটনা তদন্ত করব।তাই কেউ মিথ্য অভিযোগ জানালে আমরা তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিব।তাই মিথ্যা অভিযোগ জানানো যাবে না।
হল প্রভেস্ট এর নাম্বার ও বিস্তারিত তথ্য শিক্ষার্থীরা নিজ হল থেকেই সংগ্রহ করতে পারবে।আমরা এখানে ছাত্র কল্যাণ পরিষদের পরিচালক স্যারের তথ্য তোমাদের দিচ্ছিঃ
- কুয়েট ছাত্র কল্যাণ পরিষদের পরিচালক ড. ইসমাইল সাইফুল্লাহ স্যার।(স্যারের নাম্বার=01716789402)