Back

গুচ্ছ ইঞ্জিনিয়ারিং ক ইউনিটে ফাঁকা সিট ৫০ এর কাছাকাছি এবং খ ইউনিটে ফাঁকা নেই।সর্বশেষ কল

Posted on Feb. 1, 2022, 2:03 p.m.
EAP
গুচ্ছ ইঞ্জিনিয়ারিং ক ইউনিটে ফাঁকা সিট ৫০ এর কাছাকাছি এবং খ ইউনিটে ফাঁকা নেই।সর্বশেষ কল

প্রিয় শিক্ষার্থীরা, গুচ্ছ ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছে।কর্তৃপক্ষ ভর্তি কার্যক্রম শেষ করতে প্রস্তুত। ক ইউনিটে এখন পর্যন্ত ভর্তি ক্যান্সেল হয়েছে ৫০ এর কাছাকাছি । তবে ক্যান্সেল খুব অল্প পরিমানে হচ্ছে।অন্যদিকে খ ইউনিটে কোন সিট ফাঁকা নেই বরং ৭-৮জনের মত শিক্ষার্থী ওভারলোড রয়েছেন।

  • যেহেতু ক ইউনিটে অল্প হারে সিট খালি হচ্ছে তাই কর্তৃপক্ষ এখন আর নোটিশ দিচ্ছে না।
  • গুচ্ছ ইঞ্জিনিয়ারিং ক্লাস শুরুর তারিখ ঠিক করার জন্য তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি স্যারদের মিটিং এর অপেক্ষায় রয়েছন।স্যাররা মিটিং এ ক্লাস শুরুর তারিখ ঠিক করবেন।এবার তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অরিয়েন্টেশন একইদিনে করার পরিকল্পনা করেছেন। এখনও মিটিং হয়নি।
  • ক্লাস শুরুর এক সপ্তাহ আগে ফাইনাল/সর্বশেষ কল করার পরিকল্পনা করেছেন।
  • ক্লাস শুরুর তারিখ ঠিক হলে তার এক সপ্তাহ আগে ফাঁকা আসনের প্রায় তিনগুনের মত শিক্ষার্থীকে সর্বশেষ কলে ভর্তির সুযোগ দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
  • প্রাথমিক ধারনা মতে সম্ভবত কর্তৃপক্ষ ক্লাস শুরুর এক সপ্তাহ আগে ক ইউনিটে  পজিশন ৫হাজার পর্যন্ত ফাইনাল কল করবেন এবং খ ইউনিটে ফাঁকা হলে ওভারলোড শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুযোগ দিবেন।(সম্ভাব্য ধারনা)
  • ফাইনাল কলে যাদের ভর্তির সুযোগ দিবেন তাদের ভর্তি কার্যক্রমের পরেও যদি কোন সিট ফাঁকা থাকে,তাহলে অরিয়েন্টেশন ক্লাসের আগের দিন সেই সিট সংখ্যা ফিলআপ করবেন এবং ভর্তি কার্যক্রম সেদিন শেষ হবে।তবে কোন সিট ফাঁকা না থাকলে ফাইনাল কলের পর আর কোন সুযোগ শিক্ষার্থীরা পাবেনা।
  • খ ইউনিটে পজিশন ৫০০এরপর আর কোন শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুযোগ দিবেন না,কারন কোন সিট ফাঁকা নেই।এখানে ৭/৮জন শিক্ষার্থী এখনও ওভারলোড রয়েছেন।সিট ফাঁকা হওয়ার সাপেক্ষে তারা ভর্তির সুযোগ পাবে, সিট ফাঁকা না হলে তারাও ভর্তির সুযোগ পাবে না।তাই এই ৭/৮ জন ওভারলোড শিক্ষার্থীদের অন্য জায়গায় সুযোগ থাকলে ভর্তি হয়ে থাকার পরামর্শ রইল।পরবর্তিতে খ ইউনিটে সিট ফাঁকা হলে তোমাকের জানাবে এবং তখন আগ্রহী হলে এখানে আসবে।
  • ক্লাস শুরুর তারিখ এখনও নির্দিষ্ট করেননি।ভিসি স্যারদের যেদিন মিটিং হবে সেদিন নির্দিষ্ট করবেন।তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের-ই সুবিধা অনুযায়ী একটি তারিখ ঠিক করবনে।উক্ত তারিখের দিকে যদি সরকারিভাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে তবে ক্লাস অনলাইনেশুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে তবে সরকারি বিধিনিষেদ না থাকলে অফলাইনেই ক্লাস শুরু হবে বলে ধারনা করে গিয়েছে।

 

Advertisment :

 

Categories